মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলা সদর চকমিরপুর ইউনিয়নের চরমাস্তুল গ্রামের রেহেনা বেগমের ৬.৬৬ শতাংশ জমি জোরপূর্বক ভোগ দখলের চেষ্টা করছে কালু গং।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, রেকর্ড মূলে তাহার ওয়ারিশানগনের নিকট হতে গত ১৭ জানুয়ারি ২০১৮ইং তারিখে ১৩৬ নং দলিল মুলে রেহেনা বেগম ৬.৬৬ ডিং ভূমির মালিক হন। তাহার নামে নামজারী করা আছে। রেহেনা বেগমের স্বামী মোঃ ময়নাল হোসেন বলেন- আমি আমার স্ত্রীর নামে জমি ক্রয় করি। কিন্তু কালু, নাসির, আলমাছ গংধর প্রভাবশালী হওয়ায় জমিতে আমাদের যেতে বাঁধা দান করে এবং প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করলে ভুক্তভোগী ইউনিয়ন পরিষদে অভিযোগ দেয়। তার কিছুদিন পর ইউপি পরিষদের চেয়ারম্যান সহ ইউপি সদস্যগণের উপস্থিতিতে জমি সঠিক পরিমাপ করে দুই পক্ষের সামনে রেহেনা বেগমকে জমি বুঝিয়ে দেন। কিন্তু কালু গংধর রেহেনা বেগমের জমির উপরে থাকা সাইনবোর্ড ও সীমানার খুটি ভেঙে ফেলে। ভুক্তভোগী প্রশাসনের কাছে এর সঠিক বিচার চায়।
এব্যাপারে কালু মিয়াকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, আমি সাইনবোর্ড ও খুটি ভাঙচুরের ব্যাপারে কিছুই জানিনা।
ইউনিয়ন ইউপি সদস্য মোঃ আশরাফুল ইসলাম মিন্টু বলেন, জমি সঠিক থাকার চেয়ারম্যান মহোদয় ও স্থানীয় গন্যামান্য ব্যাক্তির উপস্থিতিতে জমির মালিক কে জমি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শফিকুল ইসলাম শফিক বলেন, কাগজ পত্র পর্যালোচনা করে সঠিক মালিক জমি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।