গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি
০১. ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের সমাপ্তি ঘটেছে যন্ত্রণার মাধ্যমে।
০২. মোহাম্মদি বেগ সংলাপের মাধ্যমে ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের পরিসমাপ্তি ঘটেছে।
০৩. মোহাম্মদি বেগ সিরাজউদ্দৌলাকে প্রথমে লাঠি দিয়ে আঘাত করে।
০৪. ‘অন্ধকার ফাঁকা ঘরে বসে থেকে লাভ নেই নবাব। – সংলাপটি লুৎফুন্নেসার।
০৫. মোহাম্মদি বেগ ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে সিরাজকে হত্যা করতে রাজী হয়েছিল।
০৬. ‘দেশপ্রেমিকের রক্ত যেন আবর্জনার স্তূপে চাপা না পড়ে’-এখানে সিরাজউদ্দৌলা পলাশির যুদ্ধে নিহত সেনাপতিদের দেশপ্রেমিক বলেছেন।
০৭. ‘ইনি কি নবাব না ফকির?’- ক্লাইভ মিরজাফরকে উদ্দেশ্য করে বলেছে।
০৮. অর্থের লোভে নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করে মোহাম্মদি বেগ।
০৯. সিরাজউদ্দৌলার মা-বাবা মোহাম্মদি বেগকে পুত্রস্নেহে পালন করেছেন।
১০. ‘আমি যাবো, আমি সঙ্গে যাবো’- লুৎফার উক্তি।
১১. ‘সে মসনদে বসতে হলে আপনার হাত ধরেই বসবো, তা না হলে নয়’ – মিরজাফর, ক্লাইভকে এ কথা বলেছে।
১১. আমাকে খুন করে ফেল- আমাকে খুন করে ফেল’-এটি উমিচাঁদের সংলাপ।
১২. মিরজাফর ক্লাইভকে সহায়তার বিনিময়ে ২৪ পরগনার স্থায়ী মালিকানা প্রদান করে।
১৩. সিরাজউদ্দৌলা মির কাসিমের সৈন্যদের হাতে ভগবানগোলায় বন্দী হন।
১৪. সিরাজউদ্দৌলাকে জাফরাগঞ্জের কয়েদখানায় বন্দী করে নিয়ে আসা হয়।
১৫. ‘সিরাজউদ্দৌলা এখন কয়েদি ওয়ার ক্রিমিনাল’-উক্তিটি লর্ড ক্লাইভের।
১৬. মিরজাফর উমিচাঁদকে ‘কালকেউটে’ বলেছেন।
১৭. উমিচাঁদকে ঠকানোর জন্য ক্লাইভ নকল দলিলের আশ্রয় নিয়েছিলেন।
১৮. ওয়াট্সনের সই জাল করে দিয়েছিল লুসিংটন।
১৯. ‘উমিচাঁদ এ যুগের সেরা বিশ্বাসঘাতক’-উক্তিটি ক্লাইভের।
২০. নবাবের পরাজয়ের জন্য কোম্পানি উমিচাঁদকে ৩০ লক্ষ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি করেছিল।
২১. ‘শুভকাজে অযথা বিলম্ব করা বুদ্ধিমনের কাজ নয়’-মিরজাফর দলিলে সই করা প্রসঙ্গে কথাটি বলেছেন।
২২. দলিল সই করার সময় সংগীতের সুর করুণ ছিল।
২৩. উমিচাঁদের মতে রাইসুল জুহালা পেটের ধান্দায় জলসার আসরে কেরামতি দেখিয়ে বেড়ায়।
২৪. দুর্বলতা, অকর্মণ্যতা ও নারীমগ্ন থাকার কারণে হোসেন কুলি খাঁকে প্রাণ দিতে হয়েছে।
২৫. নবাব শত্রুদের সাথে যোগাযোগের দুর্নাম থেকে ঘসেটি বেগমকে রক্ষার কথা বলেছেন।
২৬. লুৎফুন্নেসা আমিনা বেগমের পুত্রবধূ।
২৭. ‘নিশ্চিত সাধারণ গৃহস্থের ছোট্ট সাজানো সংসার আমরা পেতাম’-এ স্বপ্ন সিরাজউদ্দৌলার।
২৮. নবাবপক্ষের সব সিপাই লড়বে কিনা সিরাজ দ্বিধান্বিত সেনাপতি বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে।
২৯. সিকান্দার আবু জাফর বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সাপ্তাহিক ‘অভিযান’ পত্রিকা প্রকাশ ও সম্পাদনা করেন।
৩০. সিকান্দার আবু জাফর সম্পাদিত সমকাল পত্রিকাটি পাকিস্তানি সামরিক সরকার বাজেয়াপ্ত করে।
৩১. জগৎশেঠ তার ভবিষ্য’ স্বার্থ নির্বিঘ্ন করার জন্য ঘসেটি বেগমের কাছে একটা কর্জনামা সই চেয়েছিল।
৩২. “সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকের প্রথম সংলাপটি ক্লেটনের।
৩৩. শওকত জঙ্গ নবাব হলে প্রকৃত কর্তৃত্ব থাকবে ঘসেটি বেগমের হাতে।
৩৪. Victory or death সংলাপটি ক্লেটনের।
৩৫. ‘চুপ বেইমান। কাপুরুষ বাঙালির কথায় যুদ্ধ বন্ধ হবে না’- ক্লেটন, ওয়ালী খানকে উদ্দেশ্য করে বলেছে।
৩৬. ওয়ালী খান বাঙালি হয়েও ইংরেজদের পক্ষে যুদ্ধ করেছে কোম্পানির টাকার জন্য।
৩৭. উমিচাঁদের গুপ্তচর নবাবের নিকট দুর্গে আসার গোপন রাস্তার খবর পাঠিয়েছিলেন।
৩৮. হলওয়েল নবাব সৈন্যের বিরূদ্ধে লড়াইয়ের জন্য ডাচ ও ফরাসিদের নিকট সাহায্য চেয়েছিল।
৩৯. দুর্গের যুদ্ধে নবাবের সেনাধ্যক্ষ রাজা মানিকচাঁদ ছিলেন।
৪০. ‘ব্রিটিশ সিংহ ভয়ে লেজ গুটিয়ে নিলেন এ বড় লজ্জার কথা’-উক্তিটি উমিচাঁদের।
৪১. ‘সাদা নিশান’ সন্ধির প্রতীক।
৪২. নবাব সিরাজ হলওয়েলকে কোম্পানির ঘুষখোর ডাক্তার বলেছেন।
৪৩. ইংরেজ কোম্পানি কাশিমবাজার কুঠিতে গোপনে অস্ত্র আমদানি করেছিল।
৪৪. নবাব সিরাজের নির্দেশে কাশিমবাজার কুঠি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে।
৪৫. ইংরেজরা নবাবের নিষেধ অগ্রাহ্য করে কৃষ্ণবল্লভকে আশ্রয় দিয়েছিল।
৪৬. নবাব ইংরেজদের বাংলাদেশে বাণিজ্য অধিকার প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন।
৪৭. বাংলাদেশে ইংরেজদের বাণিজ্য করার অনুমতি দিল্লির বাদশা দিয়েছিলেন।
৪৮. ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে প্রথম অঙ্কের দ্বিতীয় দৃশ্যে ভাগীরথী নদীর উল্লেখ রয়েছে।
৪৯. উমিচাঁদ লাহোর হতে বাংলাদেশে এসেছিল।
৫০. সিরাজের পতন কে না চায়?’-কথাটি ঘসেটির।
৫১. শওকত জঙ্গ সারাদিন ভাং খেয়ে পড়ে থাকে।
৫২. ‘এই জাহাজটাই এখন আমাদের কলকাতার দূর্গ’-উক্তিটি গভর্নর ড্রেকের।
৫৩. জাহাজে আশ্রয় নেওয়া কয়েক জনের মৃত্যু হয়েছিল ম্যালেরিয়া ও আমাশয়ে ভুগে।
৫৪. ঘসেটি বেগমের বাড়ির নাম ছিল মতিঝিল।
৫৫. ঘসেটি বেগম সিরাজউদ্দৌলার খালা হন।
৫৬. মতিঝিলের জলসা আমি চিরকালের মতো ভেঙ্গে দিলাম’-এখানে ঘসেটি বেগমের জলসা ভাঙ্গার কথা বলা হয়েছে।
৫৭. ইংরেজ কোম্পানি চন্দননগর ধ্বংস করেছে।
৫৮. “আমাদের অস্তিত্ব সে লোপ করে দেবে।’-এখানে রাজবল্লভদের অস্তিত্ব লোপ করে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
৫৯. আমি শুনলাম ‘তুমি গুপ্তচর?- রাইস, জগৎশেঠকে বলেছে।
৬০. সিরাজের গুপ্তচর থেকে গোপনীয়তা রক্ষা পাবে- ‘চিঠিপত্র যত কম দেওয়া যায় ততই ভালো।
৬১. মির মুন্সি নবাবের আসল চিঠি গায়েব করে নকল চিঠি পাঠাবে।
৬২. ‘ওরা বেনিয়ার জাত’- ইংরেজদের বলা হয়েছে।
৬৩. ‘সফল করতে হবে আমার স্বপ্ন’-এখানে মিরজাফরের নবাবি লাভের স্বপ্নের কথা বলা হয়েছে?
৬৪. মোহনলালের গুপ্তচরবৃত্তি মিরনের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে।
৬৫. মিরনের বাবা মিরজাফর।
৬৬. মিরনের আবাসে অনুষ্ঠিত গোপন বৈঠকে উমিচাঁদ অনুপস্থিত ছিল।
৬৭. লবণের ইজারাদার কুঠিয়াল ইংরেজ ছিল।
৬৮. ক্লাইভ আলিনগরে সন্ধি খেলাপ করেছেন।
৬৯. ইংরেজরা তিন-চার আনা মণ দরে স্থানীয় লোকদের নিকট থেকে লবণ কিনত।
৭০. পলাশির যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পক্ষে ৫০ হাজার সৈন্য ছিল।
৭১. পলাশির যুদ্ধে ইংরেজদের কামান সংখ্যা ছিল- গোটা দশেক।
৭২. পলাশির যুদ্ধে নবাবের কামান সংখ্যা ছিল-পঞ্চাশটার বেশি।