ঠাকুরগাঁওয়ে ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের কর্মী হাসান আলীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবারের দাবি, তাকে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তার ২য় স্ত্রী আয়শা খাতুনকে আটক করেছে।
হাসান পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলা ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের ফায়ারম্যান হিসেবে কর্মরত। সে দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ছোট তিলাইন গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে রেশমী তার স্বামী হাসানের দুলাভাই শামীমের মোবাইল ফোনে এসএমএস করে পাঁচ লাখ টাকা দাবি করে। অর্থলোভী আয়শা আক্তার রেশমী তার স্বামী হাসানকে হত্যা করেছে বলে দাবি হাসানের পরিবারের পক্ষ থেকে।
হাসানের ভাতিজা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, হাসান পঞ্চগড়ের আয়শা আক্তার রেশমীকে প্রায় এক বছর আগে গোপনে বিয়ে করে। তারা ঠাকুরগাঁও শহরের টিকাপাড়ায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকত। এটাও পরিবারের কেউ জানত না।
এ ব্যপারে ঠাকুরগাঁও থানার ওসি মো. কামাল হোসেন জানান, হাসানের গলায় আঘাতে চিহ্ন রয়েছে। তার স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, ময়নাতদন্তে ঘটনার রহস্য জানা যাবে।