ডেস্ক রিপোর্ট:: আর পাঁচ মাস পর বিদায় নিচ্ছে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন বর্তমান কমিশন। এবারো সার্চ কমিটির মাধ্যমে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে।
নতুন কমিশন গঠন নিয়ে এবারো রাজনৈতিক মতভেদের আশংকা রয়েছে। বিরোধী দলগুলো বলছে, গ্রহণযোগ্য কমিশন না হলে কেউ মানবে না।
তবে সরকারি দল আওয়ামী লীগের মতে, সার্চ কমিটি দিয়ে গ্রহনযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন সম্ভব।
২০১৭ সালে সার্চ কমিটির মাধ্যমে গঠিত বর্তমান নির্বাচন কমিশন পাঁচ বছরের জন্য দায়িত্ব নিয়েছিল। আগামী বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার পাঁচ সদস্যের বর্তমান কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে।
সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে না জানালেও, এবারও সার্চ কমিটির মাধ্যমেই কমিশন গঠন করা হবে। সার্চ কমিটির সুপারিশ করা ব্যক্তিদের মধ্য থেকেই রাষ্ট্রপতি পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন। সেই কমিশনের অধীনেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, অতীতের কায়দায় কমিশন গঠন হলে বিএনপি মানবে না।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, সার্চ কমিটির মাধ্যমে কমিশন গঠন হওয়ায় শক্তিশালী হচ্ছে না ইসি।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, অতীতের মত এবারও সার্চ কমিটি দিয়ে গ্রহণযোগ্য কমিশন গঠন হবে।
২০১২ সাল থেকে সার্চ কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন শুরু হয়।